মেট্রোরেলের স্টেশন ও উড়ালপথ (ভায়াডাক্ট) নির্মাণকাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ে পরিসংখ্যান ভবনের কাছে এই কাজের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ২০১৯ সালে মেট্রোরেলের একাংশ চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ আট ভাগ বা আটটি প্যাকেজে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্যাকেজ ৩ ও ৪-এর কাজ উদ্বোধন করা হয় আজ। এর আওতায় উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত নয়টি স্টেশন নির্মাণ করা হবে। আর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার উড়ালপথ নির্মাণ করা হবে। এই উড়ালপথেই মেট্রোরেলের লাইন নির্মাণ করা হবে। আর স্টেশনগুলোও হবে উড়ালপথে।
নয়টি স্টেশন ও ১২ কিলোমিটার উড়ালপথ নির্মাণের কাজ পেয়েছে ইটাল-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। আর প্রকৌশলগত দিক দেখভাল করছে এনকেডিএম অ্যাসোসিয়েশন। এই কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
এই মেট্রোরেলের পথটির নাম দেওয়া হয়েছে এমআরটি-৬, দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কিলোমিটার। শুরু উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে এবং পল্লবী, ফার্মগেট, দোয়েল চত্ত্বর, প্রেসক্লাব হয়ে মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে গিয়ে শেষ হবে। পুরোটাই হবে উড়ালপথে। এই পথে স্টেশন হবে ১৬টি।
উত্তরায় ডিপো নির্মাণকাজ করছে আরেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। উড়ালপথ নির্মাণের পর লাইন বসানো, ইঞ্জিন-কোচ ক্রয় এবং বিদ্যুতের সাবস্টেশন বসানোর কাজ হবে আলাদা প্যাকেজের অধীনে। আগারগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত মেট্রোরেল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চালু করার কথা রয়েছে। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বাকি অংশ ২০২০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার কথা রয়েছে। তবে উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে এই প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সাল পর্যন্ত।
মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৬ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা দেবে জাপানের সংস্থা জাইকা। বাকি ৫ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা জোগাবে সরকার।
আজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলার কারণে মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ আট মাস পিছিয়ে গেছে। এখন একধাপ এগিয়ে যাওয়া হলো। সময়মতোই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছেন, এর মধ্যে মেট্রোরেল অন্যতম। এটি স্বপ্নের প্রকল্প, যা বাস্তবায়ন হতে চলেছে।
মেট্রোরেলের স্টেশন ও উড়ালপথ (ভায়াডাক্ট) নির্মাণকাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ে পরিসংখ্যান ভবনের কাছে এই কাজের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ২০১৯ সালে মেট্রোরেলের একাংশ চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ আট ভাগ বা আটটি প্যাকেজে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্যাকেজ ৩ ও ৪-এর কাজ উদ্বোধন করা হয় আজ। এর আওতায় উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত নয়টি স্টেশন নির্মাণ করা হবে। আর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার উড়ালপথ নির্মাণ করা হবে। এই উড়ালপথেই মেট্রোরেলের লাইন নির্মাণ করা হবে। আর স্টেশনগুলোও হবে উড়ালপথে।
নয়টি স্টেশন ও ১২ কিলোমিটার উড়ালপথ নির্মাণের কাজ পেয়েছে ইটাল-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। আর প্রকৌশলগত দিক দেখভাল করছে এনকেডিএম অ্যাসোসিয়েশন। এই কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
এই মেট্রোরেলের পথটির নাম দেওয়া হয়েছে এমআরটি-৬, দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কিলোমিটার। শুরু উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে এবং পল্লবী, ফার্মগেট, দোয়েল চত্ত্বর, প্রেসক্লাব হয়ে মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে গিয়ে শেষ হবে। পুরোটাই হবে উড়ালপথে। এই পথে স্টেশন হবে ১৬টি।
উত্তরায় ডিপো নির্মাণকাজ করছে আরেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। উড়ালপথ নির্মাণের পর লাইন বসানো, ইঞ্জিন-কোচ ক্রয় এবং বিদ্যুতের সাবস্টেশন বসানোর কাজ হবে আলাদা প্যাকেজের অধীনে। আগারগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত মেট্রোরেল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চালু করার কথা রয়েছে। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বাকি অংশ ২০২০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার কথা রয়েছে। তবে উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে এই প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সাল পর্যন্ত।
মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৬ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা দেবে জাপানের সংস্থা জাইকা। বাকি ৫ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা জোগাবে সরকার।
আজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলার কারণে মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ আট মাস পিছিয়ে গেছে। এখন একধাপ এগিয়ে যাওয়া হলো। সময়মতোই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছেন, এর মধ্যে মেট্রোরেল অন্যতম। এটি স্বপ্নের প্রকল্প, যা বাস্তবায়ন হতে চলেছে।
মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকার একটি কোম্পানি গঠন করেছে। যার নাম ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। সংস্থাটির সূত্র বলছে, প্রতি ৪ মিনিট পরপর ১ হাজার ৮০০ যাত্রী নিয়ে চলবে মেট্রোরেল। ঘণ্টায় চলাচল করবে প্রায় ৬০ হাজার যাত্রী। প্রায় ২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ৪০ মিনিটের কম।
মেট্রোরেলের প্রস্তাবিত ১৬টি স্টেশন হচ্ছে উত্তরা (উত্তর), উত্তরা (সেন্টার), উত্তরা (দক্ষিণ), পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, তালতলা, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, সোনারগাঁও হোটেল, জাতীয় জাদুঘর, দোয়েল চত্বর, জাতীয় স্টেডিয়াম এবং বাংলাদেশ ব্যাংক এলাকায়। এর মধ্যে আগারগাঁও পর্যন্ত নয়টি স্টেশন নির্মাণের কাজ আজ উদ্বোধন করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগারগাঁও পরিসংখ্যান ভবনের পাশের বড় সড়কের পূর্ব প্রান্ত ঘিরে ক্রেনসহ যন্ত্রপাতি বসিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এখানেই উড়ালপথ ও স্টেশনের ভিত্তি নির্মাণের কাজ চলবে।