অভিযোগ স্হানিয় গোপন তথ্যসুত্রের।নিজস্ব জেলা ক্রাইম রিপোর্টার :বদরগনজ(রংপুর-২)উপজেলায় মরনব্যাধী মাদকের হাত থেকে নিজেদের তরুন সন্তানদের বাঁচাতে স্হানিয় অভিভাবকবৃন্দ খুবেই উৎকন্ঠার মাঝে দিনানিপাত করার খবর পাওয়া গেছে।সারাদেশ ব্যাপী প্রশাসনের মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসাবে বদরগনজের এ অভিযানে মাদকদ্রব্যের বেশীর ভাগ পয়েন্ট বন্ধ হয়ে গেলেও বদরগনজ রেলওয়ে স্টিশনের পাশে ভাটিখানার সামনের এক বাড়িতে বিক্রি হচ্ছে ফেনসিডিল,ইয়াবার মত ভয়ংকর মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে বলে স্হানিয় গোপন তথ্যসুত্রে জানা যায়। এ মাদকদ্রব্য বিক্রেতা এলাকায় মাদক সাম্রাঙ্গী বলেও এলাকায় চিহ্নিত। স্হানিয় তথ্যসুত্রে আরো জানা যায় উক্ত মাদক সাম্রাঙ্গী ইতিপূর্বে একাধিক বার মাদক বিক্রীর দায়ে জেলে গেলেও কিছুতেই বন্ধ করছে না তার ব্যাবসা।বর্তমানে তার মাদকবিক্রী সংক্রান্ত মামলামহামান্য বিচারিক আদালয়ে বিচারাধীন আছে।এ মাদক সাম্রাঙ্গীর স্বামী বিগত সময়ে খুন হলেও সাক্ষি প্রমানের কারনে সে মামলা ধামা পড়ে যায় বলে তথ্য সুত্রে জানা যায়।যদিও লোক মুখে চাঞ্চল্যকর তথ্য শুনা যায় এ মামলা ঘিরে বলে দাবী গোপন তথ্যসুত্রের। এ মাদক বিক্রেতা বেশীর ভাগ সময়ে তার বাড়ির দরজায় তালা দিয়ে রাখে যাতে মনে হয়ি বাড়ির ভীতর কেউ নেই কিন্তু বাস্তবে তা নয়। বর্তমানে স্হানিয় প্রশাসনের শক্ত অবস্হানে থাকার কারনেই এমন কৌশল। তাছাড়া অচেনা কোন ক্রেতার কাছে মাদক বিক্রী করেনা সচতুর এ মাদক সাম্রাঙ্গী। অচেনা কোন ফোন নম্বর ও রিসিব করেনা এ স্বু:চতুর মাদকবিক্রেতা।নিদৃষ্ট মাদকসেবীরা ফোন দিয়েই মাদকদ্রব্য হস্তান্তরের কাজটি সম্পাদন করে আর এ ক্ষেত্রে ব্যবহার করে ছোট ছোট বাচ্চাদের। এই মাদকসেবীদের বেশীর ভাগই তরুন যুব সমাজ বলে স্হানিয় গোপন তথ্যসুত্রে জানা যায়।বর্তমানে ক্রেতার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে বলেও দাবী গোপন তথ্যসুত্রের। আজকের তরুন আগামি দিনের ভবিষ্যত।সে তরুনই যদি মরনব্যাধী মাদকের থাবায় ধংশ্য হয়ে যায় তবে সে দায় কার ? বর্তমানে তরুন সন্তানের অভিভাবকগন রীতিমত শংকার মধ্যেই দিনানিপাত করছেন বলে দাবী করেন স্থানীয় জনগণ।ব্যাপারটিতে যতদ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে স্থানীয় সুশিল সমাজ ও স্থানীয় এলাকাবাসি।
রাশেদুজ্জামান তুহিন