আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রতিদিন গড়ে ১২০টি ফ্লাইট ওঠানামা করে। ব্যবহারকারীদের অভিযোগ চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে গত তিন দশকে আমদানি কয়েক গুণ বাড়লেও কার্গো ভিলেজের সম্প্রসারণ হয়নি। এছাড়া বাংলাদেশ বিমানের লোকবল ও যন্ত্রপাতি স্বল্পতার কারণে পণ্য পেতে অনেক দেরি হওয়ায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তারা। অন্যদিকে নানা জটিলতায় খালাস না হওয়া বিপুল পরিমাণ পণ্যের সময়মত নিলাম না হওয়ায় স্তূপ জমেছে কার্গো শেডে। এ অবস্থায় রানওয়েতে খোলা আকাশের নষ্ট হচ্ছে আমদানি পণ্য। ঢাকা কাস্টম এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের বন্দর সম্পাদক মো. আলমগীর বলেন, মাল বাহিরে পড়ে আছে। শত শত কোটি টাকার মাল বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে। এতে বেড়ে গেছে পণ্য ডেলিভারি খরচ। এছাড়া কার্গো গুদামের ভাড়া বাবদ বিপুল অংকের জরিমানা দিতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে ভোগান্তি কমাতে অন্য দেশের মতো ফ্রেইট ফরওয়ার্ডদের তত্ত্বাবধানে পণ্য রাখার লাইসেন্স দেয়ার দাবি সংশ্লিষ্টদের। তবে বিমানের সিবিএ নেতাদের মতে, শুধু অবকাঠামো সুবিধা বাড়ালে হবেনা, পরিস্থিতির উন্নয়ন করতে হলে পণ্য ডেলিভারি নেয়ার সময় বাড়াতে হবে। ঢাকা কাস্টম হাউস জানায়, শাহজালালে বর্তমানে খালাসের অপেক্ষায় আছে প্রায় সাড়ে আট হাজার মেট্রিক টন আমদানি পণ্য।
গত তিন দশকে আমদানি কয়েক গুণ বাড়লেও কার্গো ভিলেজের সম্প্রসারণ হয়নি
Share!