বিস্ফোরক দ্রব্য ও চোরাচালান রোধে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ৩৩টি দেশে একযোগে পরিচালিত হল অপারেশ আইরিন। গত কয়েকবছরে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বিস্তৃত হওয়ার প্রেক্ষিতে উদ্বেগ বেড়েছে সর্বত্রই। প্রশ্ন উঠেছে বিশ্বের দেশে দেশে সীমান্ত পেরিয়ে সন্ত্রাসীদের অস্ত্র ও গোলাবারুদ ঢুকছে কিভাবে। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক সংগঠন এনফোর্সমেন্ট কমিটি অব দ্যা কাস্টমস অপারেশন কাউন্সিলের এক পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিভিন্ন কৌশলে অধিকাংশ দেশেই অস্ত্র ঢুকছে দেশগুলোর বন্দর দিয়ে। ফলে বন্দরগুলোতে গোয়েন্দাদের সক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয় ওয়ার্ল্ড কাস্টমস ওরগানাইজেশন। এতে বিশ্বের ৩২টি দেশের সঙ্গে অংশ নেয় বাংলাদেশও। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু নির্দিষ্ট কয়েকদিনের জন্য নয়, দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে সংস্থাগুলোকে তৎপর থাকতে হবে সব সময়।
৩৩টি দেশে একযোগে পরিচালিত হল অপারেশ আইরিন
Share!