মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর র্যাবের মিডিয়া বিভাগের ফেসবুক পাতায় বাংলাদেশে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের মিডিয়া উইং থেকে ২৬১ জন নিখোঁজ ব্যক্তির একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। দেশব্যাপী অনুসন্ধান চালিয়ে সাম্প্রতিক কালের নিখোঁজ ব্যক্তিদের এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এসব ব্যক্তির খোঁজ পাওয়া গেলে নিকটস্থ র্যাব ক্যাম্পে জানানোরও অনুরোধ করা হয়। র্যাবের প্রকাশিত তালিকায় সম্প্রতি তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের প্রকাশিত একটি ভিডিওতে যে তিনজন বাংলাভাষী তরুণকে কথা বলতে দেখা যায় তাদেরও নাম-পরিচয় রয়েছে। তবে তালিকায় থাকা সবাই জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় সন্দেহভাজন কিনা এবিষয়ে কিছু বলা হয়নি। আইএসের ভিডিওচিত্রে যে তিনজন তরুণকে দেখা গিয়েছিল তাদের একজনের নাম তাহমিদ রহমান সাফি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং তার বাবা একজন সাবেক নির্বাচন কমিশনার। দ্বিতীয়জন তাউসিফ হোসেন এবং তার বাবা প্রতিরক্ষা ক্রয় বিভাগ ও র্যাবের একজন ঠিকাদার হিসেবে উল্লেখ করা হয়। অপরজন একজন প্রয়াত মেজরের ছেলে ডা: আরাফাত হোসেন তুষার। নিখোঁজ ব্যক্তিদের এই তালিকায় যারা রয়েছেন তাদের প্রায় সবাই ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী।
এদের সবার নাম ও জেলা সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করা হল-খুলনার সাব্বির, কলাবাগানের মাহমুদুল রহমান কাজল, কক্সবাজারের আদনান, হবিগঞ্জের মো. মঈন উদ্দিন, বরিশালের মো. জুবায়ের হোসেন ফারুক, কুমিল্লার মো. জুয়েল, কুমিল্লার সিরাজুল ইসলাম, ফেনীর মোক্তার আহম্মেদ মাকসুদুর রহমান, উল্লাপাড়ার মো. রাকিবুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জের মো. মঞ্জু, পিরোজপুরের বাবুল জমাদার, নোয়াখালীর মো. মোস্তাফিজুর রহমান, নরসিংদীর কমর উদ্দিন, সিরাজগঞ্জের মো. হাবিবুর রহমান, কিশোরগঞ্জের হাফেজ মো. আতিকুর রহমান, শাহজাহানপুরের সাইফুল ইসলাম শাকিল, নড়াইলের বেলাল মোল্যা, খিলগাঁওয়ের ওমর হাসান বাবু ওরফে শাহ জালাল, বনশ্রীর মো. আনিস হাওলাদার, ভুইয়াপাড়ার মো. রাসেল, চাঁদপুরের ছানাউল্যা, কুমিল্লার এসএম তাহসান, মগবাজারের মো. সিদ্দিক আলী, কুমিল্লার মো. জাহাঙ্গীর আলম, নারায়ণগঞ্জের মো. ইমরান, শিবগঞ্জের মো. বাদশা আলী, শিবগঞ্জের মো. সুমন, নাচোলের মো. মোস্তফা, চুয়াডাঙ্গার মো. সামসুল হক, ঝিনাইদহের মো. সোহেল, ঝিনাইদহের মো. মামুন রায়হান, ঝিনাইদহের মো. সোহেল রানা, তেঁতুলবাড়ীয়ার মো. দুরন্ত, ঝিনাইদহের মো. রাশেদুজ্জামান, ঝিনাইদহের মো. সজল খান, ঝিনাইদহের মো. দেলোয়ার হোসেন দুলাল, চরখাজুরার মো.ুাজেদুল হক, কালিগঞ্জের মো. আবু সাইদ, ঝিনাইদহের মো. হাসান আলী, মহেশপুরের মো. আ. সালাম, হরিণাকুণ্ডুর মো. আতিয়ার রহমান, শৈলকুপার মো. মাসুম আলী, ঝিনাইদহের মো. শফিকুল ইসলাম, সাতগাছির মো. মজিবর খা, ঝিনাইদহের মো. উজ্জ্বল হোসেন, শৈলকুপার মো. নাইম হোসেন, ঝিনাইদহের মো. ওয়াসিম আকরাম, ঝিনাইদহের মো. রবিউল ইসলাম, ঝিনাইদহের মো. রফিকুল ইসলাম, ঝিনাইদহের মো. তোতা, সাতক্ষীরার মো. রাশেদ গাজী, চুয়াডাঙ্গার মো. ফরহাদ হোসেন, চট্টগ্রামের শামছুল আলম বাবুল, চট্টগ্রামের আজিউর রহমান, চট্টগ্রামের সানাউল্ল্যাহ ইমতিয়াজ, কুমিল্লার আবদুর রহিম, চট্টগ্রামের মো. শাহজালাল শামীম, চট্টগ্রামের মো. মামুন, চট্টগ্রামের আবু তাহের, সাদুল্যাপুরের মো. মিন্টু মিয়া, ফেনীর মো. সাখাওয়াৎ, ফেনীর সাজ্জাদ হোসেন পারভেজ, মিরপুরের মনোয়ার হোসেন সবুজ, ফেনীর কাজি মহিবুল ইসলাম, ফেনীর ওমর ফারুক, কুমিল্লার মো. ইসাফিল, রাজশাহীর আশিক, ফেনীর রাশেদ, ফেনীর তাইফুল ইসলাম, ধুনটের মো. সাইদুল ইসলাম, মিরপুরের ফারহান হোসেন, মগড়াইগ্রামের ওমর ফারুক, পার্বতীপুরের রেজত রানা ফারুক সজল, ঝালকাঠির মো. মামুন হোসেন রায়হান হোসেন, মির্জাগঞ্জের বাদল, ইটবাড়িয়ার মো. মুসা গাজী, আমিনপুরের মো. বাদল মিয়া, মনিরামযুথের মো. আজাদ হোসেন, গাইবান্ধার মো. সোহেল রানা, বগুড়ার সুজন, সাতক্ষীরার রওশন আলী কাজী, নোয়াখালীর মো. ফিরোজ মিয়া ব্যাপারী, ঝালকাঠির মো. জাহাঙ্গীর আলম, আশুলিয়ার আমান উল্লাহ আশিক, মানিকগঞ্জের মো. ইউসুফ আলী, কুড়িগ্রামের মো. আসাদুজ্জামান, কুমিল্লার মো. মেহেদী হাসান, রাজলক্ষ্মীর মো. শামীম রেজা, ঢাকার মো. রিহাব, ঢাকার মো. রিয়াদ, ঢাকার রোমিও, ঢাকার সাগর, গ্রীনরোডের তেহজীব করিম, বাড্ডার মো. সাব্বির হোসেন শুভ, ভাটারার মো. সাজাদ রউফ, আদাবরের মো. মাহমুদুল আহসান রাতুল, যশোরের রাহাত বিন আবদুল্লাহ, বি-বাড়িয়ার মো. ফিরোজ মিয়া, অজ্ঞাত সোহাগ মিয়া, ফেনীর রেজাউর রহমান রাজু, চট্টগ্রামের জানে আলম, চট্টগ্রামের আজিজুর রহমান, দেওয়ানহাটের ফরিদুল হক, কক্সবাজারের রাশেদুল ইসলাম, চট্টগ্রামের মোজাফফর হোসেন বাবু, চট্টগ্রামের সুজন, চট্টগ্রামের জসিম উদ্দিন, চট্টগ্রামের শাহজাহান, চট্টগ্রামের ফয়সাল, চট্টগ্রামের হাসান কাউসার, চট্টগ্রামের মিলাদ, চট্টগ্রামের ডাক্তার ইমরান হোসেন, চট্টগ্রামের আসিফ ইকবাল, কুমিল্লার মানিক হোসেন, ভোলার মো. সবুজ, নোয়াখালীর মো. জুয়েল, চট্টগ্রামের মো. আবু ছালেহ রাসেন, চট্টগ্রামের মো. রাজু, কুমিল্লার ওমর ফারুক, চট্টগ্রামের নুরুল হুদা, বি-বাড়িয়ার এনামুল হক সোহেল, ফেনীর মো. রিয়াজ, সিলেটের শামীম আহমদ, সিলেটের মো. তাজুল ইসলাম রুনেল, নারায়ণগঞ্জের মো. জাকির হোসেন, ঢাকার সাদমান হোসেন পাপন, সিলেটের মো. ছাদিকুর রহমান জুবের, টেকনাফের মো. ইউসুফ, চাঁদপুরের সোহানুর রহমান, চাঁদপুরের মো. ইয়াসিন খান, মিরসরাইয়ের জরুল ইসলাম, যশোরের আমানউল্লাহ, যশোরের কামরুল জামান, যশোরের কামাল হোসেন, যশোরের সারাত আলী, যশোরের হাসানুর রহমান, যশোরের ইকবাল হোসেন, যশোরের তহিদুল ইসলাম, যশোরের পীর বক্স, যশোরের তপন, যশোরের শাহ আলম, যশোরের হাসান আলী, যশোরের ফারুক হোসেন, যশোরের সুমন হোসেন, যশোরের মাসুদুর রহমান, যাত্রাবাড়ীর আবু মুসা, ঢাকার মো. মোস্তাহার, যাত্রাবাড়ীর মো. হাবিবুলুল্লাহ, ঠাকুরগাঁওয়ের মো. নুরুজ্জামান আরিফ, ঠাকুরগাঁওয়ের মো. কামরুজ্জামান টুটুল, ঢাকার মোহাম্মদ বাসারুজ্জামান, ঢাকার ইব্রাহিম হাসান খান। মুন্সীগঞ্জের মো. মোতালেব হোসেন, কুষ্টিয়ার মো. মারজুক হায়দার জাহিন, কুষ্টিয়ার মো. মিন্টু শেখ বৈরাগী ওরফে মিন্টু খা, কুষ্টিয়ার মো. মহিদুল ইসলাম, পাবনার মো. রফিক মোল্যা, টাঙ্গাইলের মো. আব্দুল্লাহ, দিনাজপুরের একেএম সিয়াম, রংপুরের মো. শামীম মিয়া, রংপুরের শায়েস্তা খান, রংপুরের মো. রেজোয়ানুর রহমান, রংপুর সেনানিবাসের মো. সাঈদ হোসেন, রংপুরের সাব্বির আহাম্মেদ আনন্দ, রংপুরের মো. রেজাউল করিম, রংপুরের মো. ইকবাল হোসেন, রংপুরের মো. সাদ্দাম হোসেন, রংপুরের মো. নজরুল ইসলাম, হবিগঞ্জের মো. নাহিদুল ইসলাম ইমন, কিশোরগঞ্জের মো. রিপন মিয়া, কিশোরগঞ্জের মো. রহমত উল্লাহ, রায়পুরার শাহাজউদ্দিন, কিশোরগঞ্জের মো. আজিজুল হক, কিশোরগঞ্জের মো. নাহিদ ওরফে নিপু, কিশোরগঞ্জের মো. মান্নান, কিশোরগঞ্জের মামুন মিয়া, কিশোরগঞ্জের মো. কাউসার আহমেদ সৌরভ, কিশোরগঞ্জের আল ইসলাম, কিশোরগঞ্জের মো. ছোবহান মিয়া, ঢাকা সেনানিবাসের আফিফ মানসিফ চৌধুরী, ঢাকার আহমেদ আজওয়াদ ইমতিয়াজ তালুকদার (অমি), ঢাকা সেনানিবাসের শামীম রেদওয়ান, ঢাকার জুনুন শিকদার, রাজবাড়ীর মো. শফিউল ইসলাম ওরফে প্রিন্স ওরফে কম্পিউটার নাইম, ঢাকার মইনউদ্দিন শরীফ, ফেনীর মো. রেদোয়ানুল আজাদ রানা, ঢাকার আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে আব্দুল্লাহ, সিলেটের তামিম আহমেদ চৌধুরী, চট্টগ্রামের আসিফ আদনান, বি-বাড়িয়ার মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ ওজাকি, গাজীপুরের মো. মুহিবুর রহমান, ঢাকার তাহমিদ রহমান সাফি, বনানীর তাউসিফ হোসেন, ঢাকার ডা. আরাফাত হোসেন তুষার/নাহিদ রেজা তুষার, চট্টগ্রামের মো. নিয়াজ মোর্শেদ রাজা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নজিবুল্লাহ আনসারী, ঢাকার মো. আশেকুর রহমান, ঢাকার শেহজাদ রউফ ওরফে অর্ক, ঢাকার তৌফিক হোসেন খান, ঢাকার ওয়াকি চৌধুরী, ঢাকার তাওসিফ হোসেন, বাড্ডার জুনায়েদ খান, ধানমণ্ডির জুবায়েদুর রহিম, লক্ষ্মীপুরের এটিএম তাজউদ্দিন, মিরপুরের আশরাফ মোহাম্মদ ইসলাম, কুমিল্লার মো. জহির ইসলাম চৌধুরী, কুমিল্লার আব্দুল্লাহ ইবনে সিরাজ, বরগুনার বেল্লাল হোসেন, ঝিনাইদহের বাপ্পি, নীলফামারীর মো. রহমতুল্লাহ, চট্টগ্রামের আসিফউদ্দৌলা আসিফ, রসুলপুরের আব্দুল্লাহ, ফেনীর মো. ফোরকান চৌধুরী, চাঁদপুরের সোহানুর রহমান, ফতুল্লার একেএম মেহেদী হাসান, বাহাদুরপুর গ্রামের আরিফুল ইসলাম, ঢাকার মো. জুলহাস শেখ, নীলফামারীর মো. রহমতুল্লাহ, কুষ্টিয়ার বাদল, চাঁদপুরের মোয়াজ্জেম হোসেন, ইন্দিরা রোডের মো. আবদুল হান্নান, কুড়িগ্রামের মফিজুর রহমান, শ্যামনগর গ্রামের মোসাজাদ হোসেন, কক্সবাজারের খাইরুল আমিন ওরফে পুতিক্যা, সিলেটের মো. ছাদিকুর রহমান জুবের, বাঁদুড়তলার মো. খোরশেদ আলম, জগন্নাথপুরের সৈয়দ জাহাঙ্গীর মিয়া, রসুলপুরের মো. আবির হোসেন, টাঙ্গাইলের মো. হৃদয়, মাদারীপুরের শাহিন, লালমনিরহাটের হাফিজ মাহমুদ মিলন, ফরিদপুরের মো. রবিউল, ফরিদপুরের মো. আল আমিন, চাঁদপুরের সাইফুল ইসলাম নোমান, ঝিনাইদহের ওয়াফিল, বাঁদুড়তলার মো. খোরশেদ আলম, কালুয়াখলার মো. ইমরুল,
২৬১ জন নিখোঁজ ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ
Share!