ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের লঞ্চের কেবিনের আগাম টিকিট বুকিং নেয়ার সময় এখনও নির্ধারণ হয়নি। সংশ্লিষ্টরা জানান, ১৩ অথবা ১৪ রমজান থেকে বুকিং স্লিপ জমা নেয়া শুরু হতে পারে। আর ১৮ থেকে ২০ রমজান যাত্রীরা কেবিনের আগাম টিকিট হাতে পেতে পারেন। ঢাকা-বরিশাল নৌ-পথে লঞ্চের কেবিনের টিকেট সাধারণ সময়েই পাওয়া দুষ্কর। আর ঈদের সময় কেবিনের একটা টিকিট অনেকটা সোনার হরিণ। এ কারণে কবে অগ্রিম টিকিট ছাড়া হবে সে খবর জানতে রমজানের শুরু থেকেই যোগাযোগ শুরু হয় বুকিং কাউন্টারে। এবার ১৩ থেকে ১৪ রমজানে কেবিনের বুকিং স্লিপ জমা নেয়া শুরু হতে পারে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ লঞ্চ মালিক সমিতি সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু। আর কেবিনের টিকিট যাতে কালোবাজারে না যায়, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান এমভি কীর্তনখোলা মালিক মঞ্জুরুল আহসান ফেরদৌস। এদিকে স্টিমার সার্ভিসের বিশেষ ট্রিপ ঈদের এক সপ্তাহ আগে শুরু হতে পারে বলে জানান বরিশাল বিআইডব্লিউটিসি সহ-মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ আবুল কালাম আজাদ।
লঞ্চগুলোতে শুধু কেবিনের অগ্রিম টিকিট বুকিং করা যায়। তৃতীয় শ্রেণির টিকিট ভ্রমণের দিন লঞ্চে দেয়া হয়। এবার ঈদে ঢাকা-বরিশাল রুটে দুটি ডে-সার্ভিসসহ মোট ১৮টি লঞ্চ ও ৫টি স্টিমার চলার কথা রয়েছে।
লঞ্চের আগাম টিকিট বুকিং নেয়ার সিদ্ধান্ত রমজানের দ্বিতীয় সপ্তাহে
Share!