বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ চুরির ঘটনায় হ্যাকারদের উৎস খুঁজে পেতে এফবিআইয়ের কাছে আইটি ফরেনসিক সহযোগিতা চেয়েছে সিআইডি। সহায়তা চাওয়া হয়েছে চুরি যাওয়া টাকা কাদের কাছে গেছে তা বের করতেও। রোববার মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইয়ের এক কর্মকর্তা সিআইডির কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো অর্থ চুরির ঘটনা ঠেকাতে সিআইডি ও এফবিআই একসঙ্গে কাজ করার বিষয়েও দুপক্ষ সম্মত হয়েছে।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্ক ফেডে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে অপরাধীরা ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে অপরাধীরা বাংলাদেশে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারকে বেছে নিয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক বন্ধ থাকলেও শুক্রবার দিনটি নিউইয়র্ক ফেডের কার্যদিবস ছিল।নিউইয়র্ক ফেড থেকে রিজার্ভের অর্থ ছাড় করতে সুইফট মেসেজিং সিস্টেমে নির্দেশ পাঠানো হয়। পর পর বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক পরিশোধ-আদেশ (পেমেন্ট অর্ডার) পাওয়ায় নিউইয়র্ক ফেড কর্মকর্তাদের সন্দেহ হয়। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের জানানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ছুটির দিন হওয়ায় ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানায়, রোববার অফিস খোলার পর তারা নিউইয়র্ক ফেডের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় সেখান থেকে কারো জবাব পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা সোমবারের আগে নিউইয়র্ক ফেডের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন।এদিকে ফিলিপাইনের বার্তা সংস্থা এবিসি-সিবিএন রয়টার্সের একটি খবর উদ্ধৃত করেছে। সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেছেন, অপরাধীদের ধরতে পারার আশা খুব কম। চুরি যাওয়া অর্থ উদ্ধার কঠিন হবে এবং এ ব্যাপারে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে তারা জানান।বাংলাদেশ ব্যাংক এ ঘটনায় এফবিআই ও অন্যান্য মার্কিন সংস্থার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের (ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস) সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে বলেও এবিসি-সিবিএন উদ্ধৃত সংবাদে উল্লেখ করা হয়। ফিলিপাইনের সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, গত মাসের ৪ ও ৫ তারিখ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ ছাড় করতে নিউইয়র্ক ফেডে মোট ৩৫টি পেমেন্ট অর্ডার পাঠানো হয়।সুইফট ব্যবস্থায় পাঠানো এসব পেমেন্ট অর্ডারে অপরাধীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব থেকে ১০০ কোটি ডলারের বেশি ছাড় করতে চেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে এত বেশি ও বিপুল পরিমাণ অর্থ ছাড়ের আদেশ যাওয়ায় নিউইয়র্ক ফেড কর্মকর্তাদের সন্দেহ হয়।তবে এর আগেই কয়েকটি পেমেন্ট অর্ডার ছাড় করা হয়। এর মধ্যে ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকের চারটি হিসাবে মোট ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার এবং শ্রীলংকায় কিছু অর্থ পাঠানো হয়। শ্রীলংকায় পাঠানো অর্থ এরই মধ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় ফেরত পাওয়া গেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে। ফিলিপাইনে পাঠানো অর্থের কিছু অংশ আবার সে দেশ থেকে বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্ক ফেডে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে অপরাধীরা ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে অপরাধীরা বাংলাদেশে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারকে বেছে নিয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক বন্ধ থাকলেও শুক্রবার দিনটি নিউইয়র্ক ফেডের কার্যদিবস ছিল।নিউইয়র্ক ফেড থেকে রিজার্ভের অর্থ ছাড় করতে সুইফট মেসেজিং সিস্টেমে নির্দেশ পাঠানো হয়। পর পর বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক পরিশোধ-আদেশ (পেমেন্ট অর্ডার) পাওয়ায় নিউইয়র্ক ফেড কর্মকর্তাদের সন্দেহ হয়। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের জানানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ছুটির দিন হওয়ায় ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানায়, রোববার অফিস খোলার পর তারা নিউইয়র্ক ফেডের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় সেখান থেকে কারো জবাব পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা সোমবারের আগে নিউইয়র্ক ফেডের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন।এদিকে ফিলিপাইনের বার্তা সংস্থা এবিসি-সিবিএন রয়টার্সের একটি খবর উদ্ধৃত করেছে। সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেছেন, অপরাধীদের ধরতে পারার আশা খুব কম। চুরি যাওয়া অর্থ উদ্ধার কঠিন হবে এবং এ ব্যাপারে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে তারা জানান।বাংলাদেশ ব্যাংক এ ঘটনায় এফবিআই ও অন্যান্য মার্কিন সংস্থার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের (ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস) সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে বলেও এবিসি-সিবিএন উদ্ধৃত সংবাদে উল্লেখ করা হয়। ফিলিপাইনের সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, গত মাসের ৪ ও ৫ তারিখ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ ছাড় করতে নিউইয়র্ক ফেডে মোট ৩৫টি পেমেন্ট অর্ডার পাঠানো হয়।সুইফট ব্যবস্থায় পাঠানো এসব পেমেন্ট অর্ডারে অপরাধীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব থেকে ১০০ কোটি ডলারের বেশি ছাড় করতে চেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে এত বেশি ও বিপুল পরিমাণ অর্থ ছাড়ের আদেশ যাওয়ায় নিউইয়র্ক ফেড কর্মকর্তাদের সন্দেহ হয়।তবে এর আগেই কয়েকটি পেমেন্ট অর্ডার ছাড় করা হয়। এর মধ্যে ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকের চারটি হিসাবে মোট ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার এবং শ্রীলংকায় কিছু অর্থ পাঠানো হয়। শ্রীলংকায় পাঠানো অর্থ এরই মধ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় ফেরত পাওয়া গেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে। ফিলিপাইনে পাঠানো অর্থের কিছু অংশ আবার সে দেশ থেকে বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।
Share!