২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত হওয়া সব গুমের তদন্তে এই কমিশন গঠন করা হয়।
এতে বলা হয়, সরকারের আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্ট গার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্যের মাধ্যমে জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্যের কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠন করেছে।
সভায় গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত যথারীতি পরিচালিত হবে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।