টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টেনে বাংলাদেশকে ২০২ রানের বড় লক্ষ্য দিয়েছে পাকিস্তান। বুধবার (১৭ মার্চ) কলকাতার ইডেন গার্ডেনে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২০১ রানের বড় পুঁজি গড়ে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পক্ষে শহীদ আফ্রিদি (৪৯), শেয়েব মালিক (১৫*), উমর আকমল (০), মোহাম্মদ হাফিজ (৬৪), আহমেদ শেহজাদ (৫২) ও শারজিল খান (১৮) রান করেন। ২৫ বছর পর বাংলাদেশের ইডেন গার্ডেনে ফেরার ম্যাচে শুরুতেই টস হারেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। এ নিয়ে টানা ষষ্ঠ ম্যাচে টস হারলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তানকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান শারজিল খান ও আহমেদ শেহজাদ।
প্রথম ২ ওভারে দুজন মিলে তোলেন ১৮ রান। এর মাঝে দ্বিতীয় ওভারে আল-আমিনকে দুটি ছক্কা ও একটি চার মারেন শারজিল। তবে তৃতীয় ওভারে আরাফাত সানী এসেই ফিরিয়ে দেন আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠা শারজিলকে। বাঁহাতি স্পিনার আরাফাতের বলে বোল্ড শারজিল (১৮)। দ্বিতীয় উইকেটে শেহজাদ ও মোহাম্মদ হাফিজ বড় জুটি গড়ে ১১.২ ওভারে দলের স্কোর ১০০ পার করেন। শেহজাদ তুলে নেন ফিফটি। দলীয় ১২১ রানে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন পার্টটাইম স্পিনার সাব্বির রহমান। এই লেগ স্পিনারের বলে মিড উইকেটে মাহমুদউল্লাহকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান শেহজাদ (৫২)। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৬৮ বলে ৯৫ রান তোলেন শেহজাদ-হাফিজ। এরপর দলীয় ১৬৩ রানে সৌম্য সরকারের দুর্দান্ত এক ক্যাচে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফেরেন হাফিজ (৬৪)। সানীর বলে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে উড়িয়ে মেরেছিলেন হাফিজ। অনেকটা দৌড়ে গিয়ে সৌম্য যখন বলটা হাতে নিলেন, শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে বাউন্ডারির বাইরে চলে যাচ্ছিলেন প্রায়। তবে বল বাতাসে উড়িয়ে দিয়ে নিজে সীমানা দড়ির ওপারে পা দিয়ে ভারসাম্য ঠিক করলেন, আবার ফিরে এসে বলটি তালুবন্দি করলেন। দেখার মতো ক্যাচ! পরের ওভারে তাসকিন আহমেদ এসে ফিরিয়ে দেন উমর আকমলকে। সাকিব আল হাসানকে ক্যাচ দেওয়া আকমল ডাক মারেন। তবে শহীদ আফ্রিদির ১৯ বলে ঝোড়ো ৪৯ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২০১ রান তোলে পাকিস্তান। শেষ ওভারে তাসকিনের বলে আউট হওয়া আফ্রিদির ইনিংসে ছিল ৪টি করে চার ও ছক্কা। সাইড স্ট্রেইন পুরোপুরি না সারায় এই ম্যাচেও একাদশে নেই বাংলাদেশের পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। আগের ম্যাচের একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এসেছে। একাদশে ঢুকেছেন স্পিনার আরাফাত সানী। বাদ পড়েছেন পেসার আবু হায়দার রনি। ১৯৯০ সালের পর এই প্রথম ইডেন গার্ডেনে খেলছে বাংলাদেশ দল।
প্রথম ২ ওভারে দুজন মিলে তোলেন ১৮ রান। এর মাঝে দ্বিতীয় ওভারে আল-আমিনকে দুটি ছক্কা ও একটি চার মারেন শারজিল। তবে তৃতীয় ওভারে আরাফাত সানী এসেই ফিরিয়ে দেন আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠা শারজিলকে। বাঁহাতি স্পিনার আরাফাতের বলে বোল্ড শারজিল (১৮)। দ্বিতীয় উইকেটে শেহজাদ ও মোহাম্মদ হাফিজ বড় জুটি গড়ে ১১.২ ওভারে দলের স্কোর ১০০ পার করেন। শেহজাদ তুলে নেন ফিফটি। দলীয় ১২১ রানে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন পার্টটাইম স্পিনার সাব্বির রহমান। এই লেগ স্পিনারের বলে মিড উইকেটে মাহমুদউল্লাহকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান শেহজাদ (৫২)। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৬৮ বলে ৯৫ রান তোলেন শেহজাদ-হাফিজ। এরপর দলীয় ১৬৩ রানে সৌম্য সরকারের দুর্দান্ত এক ক্যাচে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফেরেন হাফিজ (৬৪)। সানীর বলে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে উড়িয়ে মেরেছিলেন হাফিজ। অনেকটা দৌড়ে গিয়ে সৌম্য যখন বলটা হাতে নিলেন, শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে বাউন্ডারির বাইরে চলে যাচ্ছিলেন প্রায়। তবে বল বাতাসে উড়িয়ে দিয়ে নিজে সীমানা দড়ির ওপারে পা দিয়ে ভারসাম্য ঠিক করলেন, আবার ফিরে এসে বলটি তালুবন্দি করলেন। দেখার মতো ক্যাচ! পরের ওভারে তাসকিন আহমেদ এসে ফিরিয়ে দেন উমর আকমলকে। সাকিব আল হাসানকে ক্যাচ দেওয়া আকমল ডাক মারেন। তবে শহীদ আফ্রিদির ১৯ বলে ঝোড়ো ৪৯ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২০১ রান তোলে পাকিস্তান। শেষ ওভারে তাসকিনের বলে আউট হওয়া আফ্রিদির ইনিংসে ছিল ৪টি করে চার ও ছক্কা। সাইড স্ট্রেইন পুরোপুরি না সারায় এই ম্যাচেও একাদশে নেই বাংলাদেশের পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। আগের ম্যাচের একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এসেছে। একাদশে ঢুকেছেন স্পিনার আরাফাত সানী। বাদ পড়েছেন পেসার আবু হায়দার রনি। ১৯৯০ সালের পর এই প্রথম ইডেন গার্ডেনে খেলছে বাংলাদেশ দল।
Share!