ধীরে ধীরে সেরে উঠছেন কক্সবাজারে বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একমাত্র আরোহী, ইউক্রেনের নাগরিক ভ্লাদিমির।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসাপতালের বেডে এখন দিন গুনছেন পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার। দুর্ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাতে না পারলেও বলছেন, এই বেঁচে যাওয়াটা তার দ্বিতীয় জীবন পাওয়ার মতোই।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি কেবিনে চিকিৎসা চলছে ভ্লাদিমির। কক্সবাজারে কার্গো বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একমাত্র আরোহী তিনি।
দুর্ঘটনায় আঘাত পেয়েছেন শরীরের বিভিন্ন অংশে। তার কিছু ধীরে ধীরে সেরেও উঠছেন। তবে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে সময় লাগবে কয়েকসপ্তাহ।
মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেছেন ভ্লাদিমির। দুর্ঘট্নায় হারিয়েছেন তিন সহকর্মীকে। তাই এই বেঁচে যাওয়াকে মনে করছেন দ্বিতীয় জীবন।
জ্ঞান ফেরার পর থেকে কয়েকবার যোগাযোগ হয়েছে ইউক্রেনে থাকা স্ত্রী-সন্তানদের সাথে। জানান, দুশ্চিন্তায় আছে তারাও। তাই সুস্থ হয়ে দ্রুত দেশে ফিরতে চান এই ফ্লাইট নেভিগেটর। এজন্য দূতাবাসের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি। তবে বাংলাদেশে ইউক্রেনের কোন দূতাবাস না থাকায় যোগাযোগের চেষ্টা চলছে ভারতে অবস্থিত দূতাবাসে।
শুধু জানেন ওড়ার পর বিমানে ত্রুটি দেখা দিয়েছিল। এরপর কি হয়েছে তা আর মনে নেই এই ইউক্রেন নাগরিকের।