মেহেরপুরে নিম্নমানের বীজ আর শিলা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে পেঁয়াজের আবাদ। ফলে, লোকসানের আশঙ্কায় রয়েছেন, কৃষকরা। তারা জানান, হিমাগার থাকলে, লোকসানের এই বোঝা কিছুটা কমতো।
মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার মাঠের পর মাঠ জুড়ে পেঁয়াজ ক্ষেত।
১৫ থেকে ২০ বছর আগে ভারত থেকে বীজ এনে, এ অঞ্চলে প্রথম সুখ সাগর জাতের পেঁয়াজ আবাদ শুরু হয়। উচ্চ ফলনশীল হওয়ায় পেঁয়াজ চাষ বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে চাষীদের কাছে।
তবে এ বছর নিম্ন মানের বীজ আর শিলা বৃষ্টিতে ক্ষতির মুখে পড়েছে আবাদি ফসল। তার উপর বাজারে উৎপাদিত পেঁয়াজের কাঙ্খিত মূল্য না থাকায় হতাশ চাষিরা।
এছাড়া উৎপাদিত পেঁয়াজ মজুদ রাখতে নেই হিমাগার। কৃষকদের দাবি, পেঁয়াজ সংরক্ষণ করা গেলে লোকাসান অনেকটা কমতো।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শোনালেন আশার বাণী। পেঁয়াজের বীজ উৎপাদনসহ সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তারা।
এখানকার উৎপাদিত পেঁয়াজ স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।