ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে গোলার আঘাতে বিধ্বস্ত ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি : এএফপি
অ- অ অ+
ফ্রান্সের পর যুক্তরাজ্যসহ ২৬ দেশ ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর ব্যাপারে একমত হয়েছে। ইউক্রেন রুশ হামলার তৃতীয় দিনে রাজধানী কিয়েভে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। এর মধ্যেই এমন খবর জানা গেল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী বিষয়ক মন্ত্রী জেমস হেপির এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, ইউক্রেনে মানবিক সহায়তা ও অস্ত্র সহায়তা পাঠানোর বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে।
ব্রিটিশ মন্ত্রী হেপি জানান, এই দেশগুলোর সহায়তা কিভাবে ইউক্রেনের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় সে ব্যাপারে সমন্বয়ের কাজ করবে যুক্তরাজ্য। তবে এ ব্যাপারে তিনি বিস্তারিত কিছু জানাননি।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা দেশগুলো ইউক্রেনে রুশ হামলার ব্যাপক বিরোধিতা করছে। এই হামলার পর রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞাও দিয়েছে নানা দেশ। তবে সরাসরি অস্ত্র সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা আসে প্রথম ফ্রান্সের কাছ থেকে।
ফ্রান্সের সামরিক সরঞ্জামগুলো ইউক্রেনের পথে রয়েছে বলে টুইট বার্তায় জানান, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি।
এর আগে কারো কাছ থেকে সহায়তা না পাওয়ার কথা জানিয়ে জেলেনস্কি বলেছিলেন, কেউ ইউক্রেনের পাশে নেই। সবাই দূর থেকে দেখছে। ইউক্রেনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে নিজেদেরই লড়াই চালিয়ে যেতে হচ্ছে।