দেশীয় সংস্কৃতির আলো প্রজ্বলিত করা এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে লুকিয়ে থাকা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উপাদান সংরক্ষণের লক্ষ্য নিয়ে গতকাল রাজধানীতে শেষ হলো বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৬।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে এ উৎসবে অংশ নেন ৬৪ জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা। এতে রাজধানীবাসীও পেয়েছে বিভিন্ন অঞ্চলের শিল্প সংস্কৃতির ছোঁয়া।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দনমঞ্চে ১৮ দিন ধরে চলা বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক উৎসবের সোমবার ছিল শেষ দিন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পীরা।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের পর সমাপনী আলোচনার মাধ্যমে এ উৎসবের প্রাপ্তিসহ এর সম্প্রসারণে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন আয়োজকরা।
এরপরেই নাচ, গান ও গীতিকাব্য পরিবেশনের মাধ্যমে নিজস্ব সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন বরিশাল, ঠাকুরগাঁও ও চট্টগ্রামের শিল্পীরা। পাশাপাশি আলোকচিত্র অংকন করেন তারা।
দর্শকদের উপভোগের পাশাপাশি এতো বড় মঞ্চে অংশ নিতে পেরে খুশী শিল্পীরাও।
অস্থিতিশীল পরিস্থিতি মোকাবিলা সহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রুখতে এ উৎসব বড় ভূমিকা রাখবে বল মত দেন তথ্যমন্ত্রী।