২০১১ সালে চালু হওয়া সরকারের স্বল্প সুদের ঋণ থেকে বঞ্চিত উত্তরবঙ্গের অধিকাংশ নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী। ব্যাংকের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও মিলছে না ঋণ। ফলে অনেকেই ঝুঁকছেন বিভিন্ন এনজিওর ক্ষুদ্র ঋণের দিকে।
তবে, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে নেয়া ঋণ অনেক ক্ষেত্রেই পরিণত হয় গলার কাঁটায়। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এ্যাডওয়ার্ড হেমরন। ঋণের আশায় কত বার যে ব্যাংকে গেছেন তার হিসাব নেই। কিন্তু স্বল্প সুদের ‘সোনার হরিণ’ ঋণ অধরাই থেকে গেছে।
দেশের উত্তরাঞ্চলে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর কয়েক লাখ মানুষের বাস। পিছিয়ে পড়া এই মানুষগুলোর জন্য ২০১১ সালে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যংকের মাধ্যমে ঋণ প্রকল্প চালু করে সরকার। কিন্তু ব্যাংকের এই শাখা থেকে গত অর্থবছরে ঋণ সহায়তা মেলেনি কারোরই। আর এর জন্য জনবল সঙ্কটককে দুষছে কর্তৃপক্ষ।
এ অবস্থায় বাধ্য হয়ে অনেকেই ঝুঁকছেন বিভিন্ন এনজিওর ক্ষুদ্র ঋণের দিকে। তবে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে নেয়া ঋণ অনেক ক্ষেত্রেই পরিণত হয় গলার কাঁটায়।