বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামের নাম আসলেই কানে এখনও ভেসে আসে গ্যালারির হই হুল্লোড়। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম মানেই আবাহনী-মোহামেডান দ্বৈরথ। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলে গেছেন বিশ্বের অনেক গ্রেটরা। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের নাম কানে আসলেই মেসি চেহারা ভেসে ওঠে। যে কিনা নাইজেরিয়ার রক্ষণ দুর্গ ভেঙে করে ফেললেন গোল আর গ্যালারি মাতলো বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের খেলা নিয়ে লিখলে পাতার পর পাতা শেষ হয়ে যাবে তবু লেখা শেষ হবে না। বলতে গেলে বাংলাদেশের ক্রীড়ার তীর্থভূমি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। আপনি যদি শোনেন এই স্টেডিয়ামেই চাষ হচ্ছে সবজীর? নিশ্চই বলবেন মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তবে এই বাক্য ডেলিভারির পূর্বে আপনাকে বলবো একবার নিচের ভিডিওটি দেখে নেন।
হ্যাঁ আসলেই তাই সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে চাষ হচ্ছে লাউ, মরিচ, কুমড়ো, টমেটো, পুঁইশাক, লালশাক। আর এই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
একজন সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘একটা কথা অনেকেই বলে আরে ফুটবলের পেছনে টাকা খরচ করে লাভ নেই, এগুলোকে দিয়ে কিছু হবে না ৷ তাহলে সেগুলো কারা? যারা ক্রিকেট খেলে, তারা কি বিদেশি ৷ ফুটবল কর্মকর্তাদের অবহেলা, নেই ভাল অবকাঠামো, নেই সরকারের কোনো জোড়ালো পদক্ষেপ ৷ এই বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে আসলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে লাউ চাষ হবে না , হবে ফুটবলাদের চাষাবাদ ৷ আর ঠিক ক তখনই ফল ভোগ করবে বাংলার ফুটবল প্রেমীরা।’
ভিডিওটি প্রথমে আসাদুজ্জামান প্যারিস নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে আপলোড করেন। এরপরেই তা ছড়িয়ে যায় ফেসবুক ইউটিউবে।