রশ্নফাঁস রুখতে আগামী বছর থেকে পাবলিক পরীক্ষা ব্যবস্থায় বড় ধরণের পরিবর্তন আনা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি জানান, প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে কোন উদ্যোগ কাজে না আসায় পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন করা হচ্ছে। শিক্ষাসচিবও জানিয়েছেন, প্রশ্নফাঁসের কারণে ক্ষতবিক্ষত শিক্ষামন্ত্রণালয়। এজন্য শুধু মন্ত্রণালয়কে দোষারোপ না করে গঠনমূলক পরামর্শ চান শিক্ষা সচিব।
নবম জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার ফাইনালে পক্ষে-বিপক্ষে অংশ নেয় সুনামগঞ্জের ইসহাকপুর পাবলিক হাই স্কুল ও বরিশালের রাশেদ খান মেনন মডেল উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিযোগিতা জুড়ে বিতার্কিকদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে পরীক্ষা পদ্ধতি ও প্রশ্ন ফাঁস বিষয়টি। এ সময়, শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, প্রশ্নফাঁসে জড়িতদের চিহ্নিত করা গেলেও মূলহোতাদের ধরা সম্ভব হচ্ছে না। এ পর্যন্ত ৫২টি মামলায় ১৫৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা সচিব বলেন, দু’একজনের অসততার জন্যই প্রশ্নফাঁস হচ্ছে। প্রশ্নফাঁস রোধে সামাজিক আন্দোলনের কথা বলেন,ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরি কিরণ। সারাদেশের ৮৮০টি স্কুলের প্রায় ১৮ হাজার বিতার্কিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।