জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ অসত্য। আছে কেবল সন্দেহের পিরামিড, সন্দেহের সাগর। আইনজীবী আহসান উল্লাহ আজ বুধবার যুক্তি উপস্থাপনকালে এ মন্তব্য করেন।
বেলা ৩টায় আসামি পক্ষের পরবর্তী যুক্তি উপস্থাপনের জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন আদালত।
ট্রাস্টের টাকা বাগেরহাটে জিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্টে প্রদান করা হয়েছিল। কোনো দুর্নীতির পাওয়া যায়নি। খালেদা জিয়া কাগজপত্র আত্মসাতের কিছু নেই। মামলাটি হয়েছে সেনা-সমর্থিত সরকারে আমলে। রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা হয়েছিল।
বুধবার বেলা ১১টা ১২ মিনিটে রাজধানীর বকশীবাজারের আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে এ মামলার অন্যতম আসামি ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদের পক্ষে পঞ্চম দিনের মতো যুক্তি উপস্থাপন শুরু করেন তার আইনজীবী আহসান উল্লাহ। দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে তার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। এরপর মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামালের পক্ষে আহসান উল্লাহ যুক্তি উপস্থাপন শুরু করেন। কিন্তু তার পক্ষে আজ যুক্তি উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় পরবর্তী যুক্তি উপস্থাপনের জন্য বৃহস্পতিার দিন ধার্য করেন।