এরদোয়ানের এই মন্তব্য এমন সময় এসেছে, যখন ন্যাটোর নেতারা ওয়াশিংটনে জড়ো হয়েছেন এবং ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, রাশিয়া জোটটি থেকে ‘খুব গুরুতর হুমকি’ রোধে ‘প্রতিক্রিয়ামূলক ব্যবস্থা’ পরিকল্পনা করছে।
ন্যাটো সম্মেলনের জন্য তুর্কি প্রেসিডেন্টও ওয়াশিংটনে রয়েছেন।
অন্যদিকে রুশ সংবাদ সংস্থাগুলো পেসকভের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, পশ্চিমা সামরিক জোট এখন ‘ইউক্রেন সংঘাতে পুরোপুরি জড়িয়ে পড়েছে’।
২০২২ সালে ইউক্রেনে মস্কোর পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরুর পর থেকে ন্যাটো সদস্য তুরস্ক কৃষ্ণ সাগরে তার দুই প্রতিবেশী রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছে।