তিনি বলেন, আমি গতকালও বলেছি, ‘তারা (কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা) যদি এই মামলার পক্ষভুক্ত হয়ে আদালতে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করেন, তাহলে আপিল বিভাগ সব পক্ষের কথা শুনবেন এবং সব পক্ষের বক্তব্য শুনে আপিল বিভাগ একটা ন্যায়বিচার করবেন, এটাই আমাদের আশা এবং আমার মনে হয় সেটাই হবে।’
আনিসুল হক বলেন, আমি যতদূর জেনেছি, হাইকোর্ট বিভাগে এই মামলা চলাকালীন কোটাবিরোধীরা তাদের বক্তব্য আদালতের কাছে পেশ করার জন্য বা আদালতে উপস্থাপন করার জন্য কোনো আইনজীবী নিয়োগ করেননি।
কোটা আন্দোলন নিয়ে সরকারের অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের অবস্থানের বিষয়ে আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত স্পষ্ট করেই বলেছেন, সরকারের সিদ্ধান্তের ব্যাপার নেই এখন, কোটার ইস্যুটা এখন সর্বোচ্চ আদালতের কাছে আছে। সর্বোচ্চ আদালত সেখানে সিদ্ধান্ত নেবেন, তারা সব পক্ষকে শুনে সঠিক সিদ্ধান্ত দেবেন।’
সরকারের কেউ কেউ বলেছেন কোটাবিরোধী আন্দোলন অযৌক্তিক। সেক্ষেত্রে আদালত প্রভাবিত হতে পারে কি না- জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘এ মামলায় কী হতে পারে সে বিষয়ে আমি কিন্তু কিছু বলবো না। কারণ হচ্ছে এটা সাব-জুডিস (বিচারাধীন)। বাইরে থেকে একজন আইনমন্ত্রী হিসেবে বা আইনের দিক থেকে যতটুকু বলার দরকার আমি কিন্তু সেটা গতকালও বলেছি, আজও বললাম।’