সারা দেশে চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে র্যাব ও পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক পৌর কাউন্সিলরসহ কমপক্ষে ৯জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই মাদক কেনা-বেচায় জড়িত বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। তবে তাদের বক্তব্য ও ঘটনার বিবরণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত থেকে আজ রবিবার ভোর পর্যন্ত এসব বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটলে নিহতের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- কক্সবাজারে টেকনাফ পৌরসভার কাউন্সিলর একরামুল হক, কুষ্টিয়ায় হালিম মন্ডল, নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায় মো. হাছান, চাঁদপুরের মতলব উপজেলার সেলিম, খুলনায় আবুল কালাম, বাগেরহাটের চিতলমারীতে মিটুল বিশ্বাস, ঠাকুরগাঁওয়ে রফিকুল ইসলাম ওরফে তালেবান। এ ছাড়া মেহেরপুর ও ঝিনাইদহে দুদল মাদক ব্যবসায়ীদের গোলাগুলিতে ২ জন মাদক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। তবে ময়মনসিংহের নিহত ব্যক্তির নামপরিচয় জানা যায়নি।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযানে নামার পর গত ১৯ মে রাত থেকে এ কয়দিনে অন্তত ৭৪ জন নিহত হলেন।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মারা পড়ার কথা জানানো হলেও এখন গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধারের খবর দিয়ে বলা হচ্ছে, অভ্যন্তরীণ কোন্দলে গোলাগুলিতে মারা পড়ছেন তারা।