অবশেষে থামলেন মুমিনুল হক। ফিরে গেলেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভার শিকার হয়ে। এর আগে ছুঁয়েছেন একাধিক মাইলফলক।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২৭০। এতে স্বাগতিকদের লিড দাঁড়িয়েছে ৭০ রান। লিটন দাস ৮৯ ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ৬ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
৩ উইকেটে ৮১ রান নিয়ে পঞ্চম দিনে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। মুমিনুল ১৮ ও লিটন দাস শূন্য রান নিয়ে খেলা শুরু করেন। অনেকটা চাপের মুখে সকালের কঠিন সময়টা কাটিয়ে দেন তারা। এতে লড়াইয়ে ফিরে স্বাগতিকরা।
এরপর যা ঘটেছে তা রূপকথার গল্পকেও হার মানায়। ৫ চার ও ২ ছক্কায় ১০৫ রানে ফেরার আগে লিটনকে নিয়ে একাধিক রেকর্ড গড়েন মুমিনুল। বাঁধেন ১৮০রানের পার্টনারশিপ। যা বাংলাদেশের হয়ে চতুর্থ উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের পার্টনারশিপ।
সেঞ্চুরি করার পথে অসামান্য কীর্তি গড়েন মুমিনুল। বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১ টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন তিনি।
এ ইনিংস খেলার পথে আরেকটি রেকর্ড নিজের করে নেন মুমিনুল। ১ টেস্টে দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড নিজের করে নেন তিনি।
এর আগে রেকর্ডটি ছিল বাংলাদেশ ড্যাশিং ওপেনার তামিম ইকবালের। ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে খুলনা টেস্টে ২৩১ রান করেছিলেন তিনি। প্রথম ইনিংসে ২৫ রান করেছিলেন দেশসেরা ব্যাটসম্যান। দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেছিলেন ২০৬ রানের ঐতিহাসিক ইনিংস। তার দুরন্ত ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট বাঁচিয়েছিল টাইগাররা।
শ্রীলংকার বিপক্ষে চলমান টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৭৬ রানের মহাকাব্যিক ইনিংস খেলেন মুমিনুল। দ্বিতীয় ইনিংসে ফিফটি তুলে ছাড়িয়ে যান তামিমকে। সব মিলিয়ে এ টেস্টে বাঁহাতি টপ অর্ডারের সংগ্রহ ২৮১।
এর আগে রেকর্ডটি ছিল বাংলাদেশ ড্যাশিং ওপেনার তামিম ইকবালের। ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে খুলনা টেস্টে ২৩১ রান করেছিলেন তিনি। প্রথম ইনিংসে ২৫ রান করেছিলেন দেশসেরা ব্যাটসম্যান। দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেছিলেন ২০৬ রানের ঐতিহাসিক ইনিংস। তার দুরন্ত ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট বাঁচিয়েছিল টাইগাররা।