রানআউট করার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারলেন না মেহেদী হাসান মিরাজ।
তাঁর করা ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলটি স্কয়ার লেগের দিকে ঘুরিয়েছিলেন মুরালি বিজয়। স্কয়ার লেগে ডাইভ দিয়ে রান বাঁচান কামরুল ইসলাম। কিন্তু ননস্ট্রাইকিং প্রান্তের চেতেশ্বর পূজারা রানটি পুরো করার জন্য দৌড়ালে প্রথমে বিজয় সাড়া দিতে চাননি। দুই ব্যাটসম্যানই ছিলেন একই প্রান্তে। পরে বিজয় ননস্ট্রাইকিং প্রান্তের দিকে দৌড় শুরু করেন। কামরুলের থ্রো বোলার মিরাজ ঠিকমতো ধরতে না পারায় নিশ্চিত রানআউটের হাত থেকে বেঁচে যান বিজয়।রানআউটের সুযোগটি দেওয়া ছাড়া বিজয় আর পূজারা দারুণ খেলছেন। মাত্র ২ রানে তাসকিন আহমেদের বলে প্লেড অন হয়ে ফেরেন লোকেশ রাহুল। শুরুর ধাক্কা সামলে বিজয় আর পূজারা মোটামুটি আধিপত্যই বিস্তার করেছেন বাংলাদেশি বোলারদের। মধ্যাহ্নবিরতির আগে পর্যন্ত তাঁরা নিজেদের মধ্যে গড়েছেন ৮৪ রানের জুটি। ভারতের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৮৬। এই দুই ব্যাটসম্যানকে দ্রুতই ফেরাতে হবে বাংলাদেশি বোলারদের। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়াম এমনিতেই ‘পয়া’ বিজয় আর পূজারার জন্য। এই মাঠের রেকর্ড জুটি তাঁদেরই। ২০১৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুজন মিলে তুলেছিলেন ৩৭০ রান। রানআউটের পাশাপাশি পূজারা স্লিপেও একটি ক্যাচ দিয়েছিলেন। তবে সাকিবের জন্য সেই ক্যাচটা একটু কঠিনই ছিল।
রানআউট করার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারলেন না মেহেদী
Share!