সম্প্রতি আয়নাবাজি’র পক্ষে এ পুরষ্কার গ্রহণ করেন সিনমোর প্রযোজক জিয়াউদ্দিন আদিল।চলচ্চিত্রটি ১৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় সিয়াটল আর্ট মিউজিয়ামে উৎসবের উদ্বোধনী প্রদর্শনীতে দেখানো হয় অমিতাভ রেজা চৌধুরীর এই ছবিটি। সিয়াটলে আয়নাবাজির প্রদর্শনীতে সেদিন প্রধান অতিথি ছিলেন এই ছবির প্রধান অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী। ১১তম সিয়াটল সাউথ এশিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব চলে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। দক্ষিণ এশিয়ার যেসব ছবি প্রদর্শিত হয়েছে সেসব দেশের সিনেমার সংশ্লিষ্ট শিল্পী ও কলাকুশলীরাও উৎসবে উপস্থিত ছিলেন।পুরষ্কার গ্রহণের পর প্রযোজক জিয়াউদ্দিন আদিল জানান, সিনেমাটি বনানোর সময় আমরা জানতাম এটি বাংলাদেশের জন্য বিশ্বখ্যাতি নিয়ে আসবে। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী আয়নাবাজি বিশ্বজুড়ে আরও খ্যাতি অর্জন করবে এবং বাংলাদেশের জন্য পুরস্কার বয়ে আনবে।সিনেমার পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী বলেন, যেকোনো পুরস্কারইতো এক ধরনের অনুপ্রেরণা। কিন্তু আমার কাছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার হলো সিনেমা হল থেকে বের হওয়া মানুষগুলোর হাসিমুখ। আয়নাবাজি সব পুরস্কার সারা বাংলাদেশের সিনেমাপ্রেমী মানুষদের।
আয়নাবাজি ছবিটি মুক্তি পায় ৩০ সেপ্টেম্বর। এই ছবিতে চঞ্চল ছাড়াও অভিনয় করেছেন নাবিলা, পার্থ বড়ুয়া, লুৎফর রহমান জর্জ, গাউসুল আলম শাওন, বৃন্দাবন দাশ প্রমুখ।