অফিস সময়ের পরে সচিবালয়ের ভেতর কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকতে পারবেন না বলে সরকার সম্প্রতি যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে তাতে একটু সংশোধনী এনেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি জানিয়েছেন, প্রয়োজন হলে মন্ত্রী ও সচিবরা কোনো প্রকার নোটিশ ছাড়াই নির্ধারিত সময়ের পরও অফিস করতে পারবেন। এ জন্য মন্ত্রী ও সচিবদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তারাও প্রয়োজনে বিনা নোটিশে সচিবালয়ে অবস্থান করতে পারবেন। সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তিনি এসব তথ্য জানান।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সচিবালয়ে অবস্থানের বিষয়ে জারি করা প্রজ্ঞাপনটি সংশোধন করে তা নতুন করে জারি করা হবে। সচিবালয়ের নিরাপত্তার প্রশ্নেই এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ছাড়া অফিস সময়ের পর সচিবালয়ে কেউই অবস্থান নিতে পারবেন না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদসহ সবকিছু সরকারের নিয়ন্ত্রণে আছে। যা পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় ভালো।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় নিহত ৬ জঙ্গির লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে। কারণ এই লাশগুলোর কোনো দাবিদার পাওয়া যায়নি। অভিভাবকরা ক্ষোভ ও দুঃখে লাশ গ্রহণ করছেন না। একজন অভিভাবক তো গণমাধ্যমেই বলেছেন গুলশান হামলায় নিহত জঙ্গিকে তিনি পুত্র বলে স্বীকার করেন না।তিনি আরও বলেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে এখনও অনেক লাশ আছে। আমরা আরও কিছুদিন অপেক্ষা করবো। যদি কোনো দাবিদার পাওয়া না যায়, তবে তাদেরও একই প্রক্রিয়ায় দাফন করা হবে। সীমান্ত হত্যার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে হত্যা বন্ধে ভারত ও বাংলাদেশের উভয় সরকারই আন্তরিক। এটা নিয়ে দুই দেশের সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ কাজ করছে।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় নিহত ৬ জঙ্গির লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে। কারণ এই লাশগুলোর কোনো দাবিদার পাওয়া যায়নি। অভিভাবকরা ক্ষোভ ও দুঃখে লাশ গ্রহণ করছেন না। একজন অভিভাবক তো গণমাধ্যমেই বলেছেন গুলশান হামলায় নিহত জঙ্গিকে তিনি পুত্র বলে স্বীকার করেন না।তিনি আরও বলেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে এখনও অনেক লাশ আছে। আমরা আরও কিছুদিন অপেক্ষা করবো। যদি কোনো দাবিদার পাওয়া না যায়, তবে তাদেরও একই প্রক্রিয়ায় দাফন করা হবে। সীমান্ত হত্যার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে হত্যা বন্ধে ভারত ও বাংলাদেশের উভয় সরকারই আন্তরিক। এটা নিয়ে দুই দেশের সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ কাজ করছে।
Share!