রমজানে খাবার গ্রহণে বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা। তারা বলছেন, খাবার গ্রহণে পরিমিত না হলে তা স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে অনেকের। দেখা দিতে পারে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত নানা রোগ, বাড়তে পারে গ্যাস্ট্রিক ও জন্ডিসের প্রকোপ। কখনো কাঠফাটা রোদ, তো পরক্ষণেই ঝমঝম বৃষ্টি। তবে ভ্যাপসা গরমের হাত থেকে রেহাই মিলছে না খুব একটা। এর মধ্যেই শুরু হলো মুসলমানদের আত্মার পরিশুদ্ধি অর্জনের মাস রমজান। পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা বলছেন, রমজানে এমনিতেই খাওয়ার সময় সূচিতে আসে পরিবর্তন। আসে বৈচিত্র্য। এর সঙ্গে গরম আবহাওয়া যোগ হওয়ায় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে রোজাদারদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. খুরশীদ জাহান বলেন, ‘এ গরমের মধ্যে বিভিন্ন রোগের জীবাণু খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময়ে আমাদের টাটকা খাবার বেশি খেতে হবে।’
এদিকে রমজানে বরাবরের মতোই ইফতার সামগ্রী ও অন্যান্য খাবারে ভেজালের প্রকোপ বাড়তে পারে বলে আশংকা খাদ্যে ভেজাল বিরোধী সংগঠনগুলোর। আর তাই রমজানে ভেজাল খাবার রোধে সরকারি নজরদারি জোরদারের পরামর্শ দিলেন পুষ্টিবিদ অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভুঁইয়া।
রমজানে খাবার গ্রহণে সতর্কতার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা
Share!