মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারের তেজগাঁও থেকে হলিফ্যামিলি হাসপাতাল পর্যন্ত অংশটি উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে ফ্লাইওভারের ডব্লিউ-ফোর নামের এই অংশটি উদ্বোধন করা হয়। পরে এই সর্বসাধারাণের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে।তবে এই অংশে এফডিসি থেকে সোনারগাঁও হোটেল পর্যন্ত র্যাম্পটির কাজ শেষ না হওয়ায় আপাতত এটি বাদ রেখেই বাকি অংশ যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফ্লাইওভারের পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে আগামী বছরের জুলাইয়ে।প্রকল্প পরিচালক নাজমুল আলম জানিয়েছেন, নির্মাণাধীন মগবাজার-মৌচাক পুরো ফ্লাইওভার তিন ধাপে চালু হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এ কাজের ব্যয়ও ৩৪৩ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২শ’ কোটি টাকা। তবে নকশার ত্রুটি আর নানা সমালোচনার মধ্যেই সাড়ে ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে ফ্লাইওভারটির সোয়া দুই কিলোমিটার অংশের উদ্বোধন হলো আজ।
মৌচাক-মগবাজার ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করা হয় ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। দুই বছরের মধ্যে নির্মাণ শেষ করার কথা ছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় এর সময় বাড়ানো হয়েছে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করছে ভারতের সিমপ্লেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ও নাভানার যৌথ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠান ‘সিমপ্লেক্স নাভানা জেভি’, চীনা প্রতিষ্ঠান দ্য নাম্বার ফোর মেটালার্জিক্যাল কনস্ট্রাকশন ওভারসিজ কোম্পানি (এমসিসিসি) ও তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। সব কাজ তত্ত্বাবধান করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ।
প্রসঙ্গত, কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এ কাজের ব্যয়ও ৩৪৩ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২শ’ কোটি টাকা। তবে নকশার ত্রুটি আর নানা সমালোচনার মধ্যেই সাড়ে ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে ফ্লাইওভারটির সোয়া দুই কিলোমিটার অংশের উদ্বোধন হলো আজ।
মৌচাক-মগবাজার ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করা হয় ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। দুই বছরের মধ্যে নির্মাণ শেষ করার কথা ছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় এর সময় বাড়ানো হয়েছে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করছে ভারতের সিমপ্লেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ও নাভানার যৌথ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠান ‘সিমপ্লেক্স নাভানা জেভি’, চীনা প্রতিষ্ঠান দ্য নাম্বার ফোর মেটালার্জিক্যাল কনস্ট্রাকশন ওভারসিজ কোম্পানি (এমসিসিসি) ও তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। সব কাজ তত্ত্বাবধান করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ।
Share!