আলহাজ্ব মোহাম্মদ রহমান পিতা : মরহুম আলহাজ্ব আঃ করিম শিকদার মাতা : মরহুম আলহাজ্ব এলেম বরু স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম-দনি মিঠাখালী,উপজেলা-মঠবাড়িয়া,জেলা-পিরোজপুর বর্তমান ঠিকানা : গ্রাম-দনি মিঠাখালী,উপজেলা-মঠবাড়িয়া,ঙ্গেঙ্গ-পিরোজপুর শিাগত যোগ্যতা : বি.কম.(ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)।ধর্ম:ইসলাম (সুন্নি) সাবেক মুক্তিযোদ্বা কমান্ডার,জেলা মুক্তিযোদ্বা সংসদ,পিরোজপুর (কার্যক্রম কাল ১৯৮২-১৯৮৪ সাল) ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ। রাজনৈতিক কারণে দীর্ঘদিন লন্ডনে বসবাস এবং সফল ব্যবসায়ী হিসাবে পরিচিতি লাভ। ২০০৯ সালে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থনে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত।সভাপতি,মঠবাড়িয়া ডায়াবেটিস সমিতি,পিরোজপুর। প্রতিষ্টাতা চেয়ারম্যান শহীদ নূর হোসেন স্মৃতি সংসদ ।বর্তমানে বিভিন্ন সমাজসেবামুলক কর্মকান্ডে প্রতেও পরোভাবে জড়িত।সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্বা কমান্ডার ও উপজেলা চেয়ারম্যান,বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্বা আলহাজ্ব মোঃ সাদিকুর রহমান সাহেবের সাাতকার।প্রশ্ন: আপনি জাতির জনক বঙ্গবন্বাু শেখ মজিবুর রহমানের সাথে,কিভাবে আওয়ামী লীগ এর নির্বাচন প্রচারে অংশগ্রহণ করেছিলেন ?জবাব: স্বাধীনতাওোর ৭০ এর নির্বাচনে ৬ দফা আন্দোলনে আমি খুলনার কর্মাস কলেজের ছাএলীগ এর ছাএনেতা হিসাবে বঙ্গবন্বুর সাথে যশোর ,খুলনা,বরিশাল,ফরিদপুরের বিভিন্ন এলাকায় বঙ্গবন্বুর সফর সঙ্গী হিসাবে কাজ করছি।তিনি আমাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন এবং মঠবাড়িয়া উপজেলায় ছাএলীগ এর সাংগঠনিক কর্মকান্ড করার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন।সে নির্দেশ মোতাবেক ৬ দফা আন্দোলনের দাবীতে জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৈাছে দেয়ার জন্য আমি মরহুম আওয়ামীলীগ নেতা সওগাতুল আলম এর সাথে বিভিন্ন এলাকায় তার সফর সঙ্গী হয়ে দলের জন্য প্রাণপনে কাজ করছি।প্রশ্ন: ৭১ সালে স্বাধীনতার পে আপনার ভুমিকা কি ছিল ? বঙ্গবন্বুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের পর আমি স্থায়ী আওয়ামীলীগ নেতাদের সাথে সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে মঠবাড়িয়া থানা আকমন করে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ি। যার ফলশ্্রুতিতে পাক হানাদার বাহিনীর আমার পৈতৃক নিবাস পুড়িয়ে দেয়। অবশেষে আমি মেজর মেহেদীর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্দে সএিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে দেশকে পাক হানাদার মুক্ত করি।প্রশ্ন:দেশ স্বাধীন হবার পর আপনি কেন লন্ডনে পাড়ি দেন? জবাব: স্থানীয় নেতাদের দূর্নীতির প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমি ষড়যন্তের শিকার হই।
যেহেতু আমি স্বতন্তভাবে সংসদীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম,আমার প্রতিদ্বন্দী ছিলেন বাকশাল নেতা জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ।তার প্রভাবে আমার ব্যক্তিগত নিরাপওার জন্য লন্ডনে আমার প্রবাসী ভাইয়ের সাথে গিয়ে ব্যবসা বানিজ্য শুরু করি।সরকার মতায় আসার পর দেশের মায়ায় এলাকায় প্রত্যাবর্তন করে দলীয় সমথর্ন নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে বিজয় লাভ করি।জেলা শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে ”সম্মাননা” অর্জন করি।
প্রশ্ন: এ মূহুর্তে দেশের অগ্রগতি সম্বন্বো কি ভাবছেন? জবাব:গনতন্তের মানস কন্যা জননেএী শেখ হাসিনা সঠিক ভাবে নেতৃত্বে দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন।আজকে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ এটি অনুসরনীয় দেশ হিসাবে পরিচিত লাভ করেছে। তার ফলশ্র“তিতে বলতে হয়, আমাদের মাথাপিছু আয় ,শিার হার ,কৃষিতে স্বনির্ভরতা বিদ্যুতঘাটতি কমানো ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন,স্বাস্থ্যসেবা,এমনটি সরকারের রিজারভেশন পর্যাপ্ত হারে বৃদ্দি পেয়েছে । অধিকন্ত নিজ অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বিরাট প্রকল্প, সরকার চ্যালেঞ্জ হিসাবে গ্রহণ করে দ্রুত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।প্রশ্ন: একজন রাজনীতিবিদ হিসাবে এ মুহুর্তে দেশের মুখ্য সমস্যা কি? জবাব: গণতন্তের নাম সরকার ও বিরোধীদলের মধ্যে সমন্বয়হীনতাই প্রধান কারণ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের মতে কোন দেশের সরকারের বিপে একটি শক্তিশালী বিরোধীদল না থাকলে গণতন্তের পদ্দতিতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সমম্ভ না। মনীষীদের ভাষায় জনগণই দেশের সার্বিক উন্নয়নের মতার উৎস গণতন্ত যত সুদৃঢ় হবে ,দেশ তত উন্নত হবে প্রশ্ন: গত সংসদীয় নির্বাচনে আপনার নাম পএিকায় প্রকাশ হওয়া স্বত্বে ও কেন নির্বাচন থেকে বঞ্চিত হলেন ? জবাব : যেহেতু আমি গণতন্তে বিশ্বাসী,আওয়ামীলীগ সরকার একটি গণতান্তিক সরকার ,তাই সরকারের নীতি নির্ধারণ করেছেন ,সেটা আমি মাথা পেতে গ্রহণ করেছি।তবে আমি হতাশ হইনি,আগামী নির্বাচনে আমি দলের মনোনয়ন পেলে আমি জনগনের রায় নিয়ে এলাকার সেবা করার জন্য আশা করছি।
আলোকিত মানুষ ও মতামত
Share!