Monday , 23 December 2024
সংবাদ শিরোনাম

ভেড়ামারায় আ’লীগ-জাসদ সংঘর্ষ গুলি আহত ১০

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আওয়ামী লীগ-জাসদেও মধ্যে আবারও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জনের অবস্থা আশংকাজনক। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়েছে। শুক্রবার রাতে ভেড়ামারার চাঁদগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, এ এলাকায় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন ধরেই জাসদ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার রাত ৯টার দিকে অতর্কিতভাবে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। জাসদের পক্ষে নেতৃত্ব দেন মিনাজ মণ্ডল, আমীন ও কটা মালিথা। অপর দিকে আওয়ামী লীগের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ওমর মণ্ডল। ব্যাপক সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা ওমর মণ্ডলের ছেলে গুলিবিদ্ধ আজাদুল ও জাসদ সমর্থিত আলিমুদ্দীন মণ্ডলের ছেলে ধারাল অস্ত্রের কোপে আহত বাবলু কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে এবং আহত রওশান আলীর ছেলে রকিবুলকে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ অভিযান চালিয়ে উভয় দলের ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে।এ ব্যাপারে ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ তাজুল ইসলাম জানান, আইনশৃংখলা রক্ষার্থে ঘটনার সময় কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আওয়ামী লীগ-জাসদেও মধ্যে আবারও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জনের অবস্থা আশংকাজনক। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়েছে। শুক্রবার রাতে ভেড়ামারার চাঁদগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, এ এলাকায় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন ধরেই জাসদ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার রাত ৯টার দিকে অতর্কিতভাবে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। জাসদের পক্ষে নেতৃত্ব দেন মিনাজ মণ্ডল, আমীন ও কটা মালিথা। অপর দিকে আওয়ামী লীগের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ওমর মণ্ডল। ব্যাপক সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা ওমর মণ্ডলের ছেলে গুলিবিদ্ধ আজাদুল ও জাসদ সমর্থিত আলিমুদ্দীন মণ্ডলের ছেলে ধারাল অস্ত্রের কোপে আহত বাবলু কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে এবং আহত রওশান আলীর ছেলে রকিবুলকে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ অভিযান চালিয়ে উভয় দলের ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে।এ ব্যাপারে ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ তাজুল ইসলাম জানান, আইনশৃংখলা রক্ষার্থে ঘটনার সময় কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
Share!

About newsfair

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

Scroll To Top