ঢাকার আশুলিয়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় নিহত শিল্প পুলিশের কনস্টেবল মুকুল হোসেনের মরদেহ বৃহস্পতিবার সকালে বগুড়ার শিবগঞ্জের রহবল পূর্বপাড়ার পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে।এর আগে রহবল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেন।বুধবার রাত ২টার দিকে মুকুল হোসেনের লাশবাহী গাড়ি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার রহবল পূর্বপাড়ার গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে। এ সময় বাবা শহিদুল ইসলাম, মা মোরশেদা বেগম, ছোট ভাই জিসান বাবু, বোন শম্পা ও মিস্টিসহ আত্মীয়-স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শত শত শোকার্ত মানুষ মুকুলকে একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন। তারা মুকুলের শোকাহত পরিবারের সদস্যদের শান্তনা দেন। স্বজনদের আহাজারি দেখে কেউ অশ্রু ধরে রাখতে পারেননি। সবাই মুকুলের খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।মুকুলের জানাজায় বগুড়া পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনিরা আকতার, শিবগঞ্জ থানার ওসি আহসান হাবিব, স্থানীয় দেউলি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহিদুল হোসেনসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। পুলিশ কর্মকর্তারা নৃশংস এ হত্যার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও নিহতের পরিবারকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
কনস্টেবল মুকুলের লাশ দাফন, শোকার্তদের ঢল
জানা যায়, মুকুল হোসেন ২০১০ সালে বগুড়া শাহ্ সুলতান কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর পুলিশে যোগ দেন। স্বজনরা শেষ সম্বল চার বিঘা জমি বিক্রি করে তাকে চাকরি পেতে সহযোগিতা করেছিলেন। একমাত্র উপার্জনক্ষম সন্তানকে হারিয়ে বাবা-মা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। ছোট ভাই ও বোনেরা তাদের লেখাপড়ার খরচ নিয়ে চিন্তিত।ঢাকার আশুলিয়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় নিহত শিল্প পুলিশের কনস্টেবল মুকুল হোসেনের মরদেহ বৃহস্পতিবার সকালে বগুড়ার শিবগঞ্জের রহবল পূর্বপাড়ার পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
এর আগে রহবল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেন বুধবার রাত ২টার দিকে মুকুল হোসেনের লাশবাহী গাড়ি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার রহবল পূর্বপাড়ার গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে। এ সময় বাবা শহিদুল ইসলাম, মা মোরশেদা বেগম, ছোট ভাই জিসান বাবু, বোন শম্পা ও মিস্টিসহ আত্মীয়-স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শত শত শোকার্ত মানুষ মুকুলকে একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন। তারা মুকুলের শোকাহত পরিবারের সদস্যদের শান্তনা দেন। স্বজনদের আহাজারি দেখে কেউ অশ্রু ধরে রাখতে পারেননি। সবাই মুকুলের খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।মুকুলের জানাজায় বগুড়া পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনিরা আকতার, শিবগঞ্জ থানার ওসি আহসান হাবিব, স্থানীয় দেউলি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহিদুল হোসেনসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। পুলিশ কর্মকর্তারা নৃশংস এ হত্যার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও নিহতের পরিবারকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।জানা যায়, মুকুল হোসেন ২০১০ সালে বগুড়া শাহ্ সুলতান কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর পুলিশে যোগ দেন। স্বজনরা শেষ সম্বল চার বিঘা জমি বিক্রি করে তাকে চাকরি পেতে সহযোগিতা করেছিলেন। একমাত্র উপার্জনক্ষম সন্তানকে হারিয়ে বাবা-মা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। ছোট ভাই ও বোনেরা তাদের লেখাপড়ার খরচ নিয়ে চিন্তিত।
Share!