এ মামলায় তার খালাস পাওয়ার রায়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা আপিল শুনানির বিষয়ে পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি।
মঙ্গলবার দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান।
তিনি জানান, এই মামলার পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
এর আগে গত ৩ জানুয়ারি তারেকের খালাস দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির দিন ধার্যের জন্য আবেদন করেন দুদক।
তারেক রহমানকে খালাসের এ রায় দিয়েছিলেন বিচারক মোতাহার হোসেন। ওই সময় তিনি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক ছিলেন। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে তিনি অবসরে যান। অবসরপ্রাপ্ত বিচারক মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অনুসন্ধান এখনও অব্যাহত রয়েছে।
২০১০ সালের ৬ জুলাই বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার ব্যবসায়িক অংশীদার গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচার মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর রায়ে তারেক বেকসুর খালাস ও মামুনকে অর্থদণ্ডসহ সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়।