ঢাকার কাকরাইলের রাজ মনি সিনেমা হলের উল্টো পাশে যুব জগরনের অফিসের সামনে প্রতিদিনের মতো আজও অনেক মানুষের ঢল, মনে হচ্ছে দিন দিন মানুষের সংখ্যা বে রে ই চলছে, রাত ৯ টা মানুষের লাইন যুবজাগরন অফিস থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত সুশৃঙ্খল লাইনে দাড়িয়ে আছে, জিগ্যেস করলাম সেচছাসেবিদের খাবার কখন দিবে বল্ল অল্প কিছুক্ষনের মধ্যে লোক জন সম্পুর্ণ হলেই দেব আজকে মহিলাদের উপস্থিতি চোখে পরলো, জানতে চাইলাম নাম কি বাসা কোথায় আমার নাম আকলিমা, থাকি নয়াটোলার বস্তিতে, আমি যে বাড়ি কাম করি হেই সাবে আমারে কইলো কাকরাইলে আমি যাই কিনা রাতে, আমি কেন কাকা? হে আমারে মোবাইলে এখানকার খাওনের ছবি দেখিয়ে বলল দেখছো কত অনলাইন না কি মোবাইলে বলে আবার খবর লিখেছে সম্রাট ভাই এহানে মানুষদের রাতের খাবার খাওয়ায় পেট ভরে। তারপিছনে কাকলি বেগম নাম জিগ্যেস করার আগেই আমি কাকলি থাকি মগবাজার আমার কথা একটাই এই এলাকায় থাকি আমি ২৫ বছর এর মধ্যে এ পাচবছর কোন এমপি দেখি নাই, মানুষ জন এম পি গো কাছ থক কতো সুবিধা পায় অথচ আমরা কোনদিন এমপি চোখে ও দেখি নাই, তাই কথা আমার একটাই পেট ভরে খাওয়ায় সম্রাট ভাই আমাগো ০৮ আসনে এমপি হিসাবে হেরে চাই।
গত তিন মাস ধরে প্রতিদিন রাতে যুবজাগরন কাকরাইল শাখার সম্মুখে অসংখ্য শ্রমজীবি খেটে খাওয়া মানুষ, রিকশাওয়ালা, যাযাবর, সর্বপরি সকল শ্রেনীপেশার দরিদ্র অসহায় মানুষের জন্য রাতের আহারের ব্যাবস্থা করেছেন জনাব ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট,
এই মহান কাজের দরুন উক্ত অসহায় মানুষের মাঝে নৌকার প্রতি এবং ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের প্রতি আস্থা ও ভালোবাসার সৃষ্টি হয় ,তারা বিশ্বাস করেন যে,
ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটই হচ্ছেন নৌকার যোগ্য কান্ডারি এবং যোগ্য নেতা। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার যোগ্য কর্মি। শান্তিবাগে থাকে রিক্সা চালক রফিক প্রতি রাতে আহার করে এখানে। খাবার নওয়ার ফাকে বলল “সম্রাট ভাই এর লাহান মানুষ এমপি হওন দরকার।” মতিঝিলের ফুটপাতে থাকে রজিনা বেগম এসেছে তার ৬ বছরের মেয়ে নিয়ে। সে বলল ” মইয়ারে ফইত্যেক দিন মাংস দিয়া ভাত খাওয়ামু জীবনে চিন্তা করি নাই কিন্তু সম্রাট ভাই এর জন্য হেইডা হইছে, মাইয়াডা খুব খুসি, আল্লাহ সম্রাট ভাই এর লাহান মানুষ আমাগো দরকার”। প্রতিদিন যুবজাগরন- কাকরাইল শাখার সামনে এই রকম অভূতপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা হয়। আজ এই সমাজে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর মতো মানুষ বড্ডো প্রয়োজন