Friday , 1 November 2024
সংবাদ শিরোনাম

ভালোবাসি বাংলাদেশ

জননী ও জন্মভূমি স্বর্গের চেয়ে প্রিয়। স্কুলে আপ্তবাক্যের মতো এটি পড়লেও; জন্মভূমির প্রতি ভালোবাসাকে বড় করে দেখার মানুষ, কতজনই বা রয়েছেন।

দেশের জন্য কিছু করার অদম্য স্পৃহা নিয়ে যারা এগিয়ে গেছেন, তারা যেমন জন্মভূমির মর্যাদাকে উন্নত করেছেন। তেমনি নিজেরাও পরিচিত হয়েছেন, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল এ সব বাঙালিদের কাছে ভালোবাসা দিবসেও; দেশপ্রেমই বড় কথা।

এই অশ্রু আনন্দের, এই অশ্রু আবেগের। যেনো সিক্ত নয়ন জানান দিচ্ছে, ভালোবাসি বাংলাদেশ।

সাউথ এশিয়ান গেমসে স্বর্ণ জয়ের পর মাবিয়ার চোখ ছলছল করে ওঠে। তার আনন্দ তখন গর্ব হয়ে ছড়িয়ে পড়ে ষোলো কোটি হৃদয়ে। এমন অর্জন তখন পালক হয়ে জুড়ে যায়, লাল সবুজের ঝাণ্ডায়।

১৯৯৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল। কেনিয়াকে হারিয়ে ক্রিকেটের ভবিষ্যত জানান দিয়েছে টাইগাররা। সেই মশাল আজও বহন করে চলেছেন মাশরাফিরা, মুশফিক, সাকিবরা। ম্যাচ জয়ের পর জাতীয় পতাকা নিয়ে বিজয়োল্লাসও, যেন গর্বিত বাংলাদেশেরই প্রতিচ্ছবি।

রক্তার্জিত পতাকা উড়েছে সাদা বরফের পাহাড়চূড়ায়ও। এভারেস্টের শীর্ষে কেবল ওয়াসফিয়া-মুহিতরা নন, দাঁড়িয়েছিলো গোটা বাংলাদেশ।

শত সমস্যার পরও মাথা উঁচিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। লাল সবুজের সেই পতাকা আজও আমাদের কাঁদায়, যখন মাশরাফি-মাবিয়ারা কাঁদে, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যখন বাঙালি সৈনিকেরা হয় অপ্রতিদ্বন্দী, যখন নোবেল হাতে নিয়ে বিশ্ব দরবারে দাঁড়ায় একজন বাংলাদেশী।

তখন লাখো কণ্ঠে বেজে ওঠে আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।

Share!

About newsfair

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

Scroll To Top