আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর লিওলেন মেসি ও লুইস সুয়াজের হ্যাটট্রিকে বার্সেলোনা গোল উৎসব করেছে। তাদের দুজনের কাছেই ভ্যালেন্সিয়া হেরে গেছে ৭-০ ব্যবধানে।সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগের এই জয়ে লুইস এনরিখের দল কোপা ডেল রের ফাইনালে এক পা দিয়েই রাখল।
শুরু থেকে আধিপত্য ধরে রাখা ম্যাচে মেসি করেছেন তিন গোল। আর বাকি চারটি উরুগুয়ের স্ট্রাইকার সুয়ারেজের। পেনাল্টি মিস না করলে ম্যাচে ব্রাজিলের ওয়ান্ডার কিড নেইমারও গোল পেতেন।লাল কার্ডে ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে প্রথমার্ধে সুয়ারেজ করেন জোড়া গোল। আর মেসির গোল একটি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই মেসি হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। এরপর শেষ ১০ মিনিটে সুয়ারেজ জোড়া গোল করে ভ্যালেন্সিয়ার কপালে শেষ পেরেক ঠুকে হ্যাটট্রিক তুলে নেন।গোলের শুরুটা করেন উরুগুয়ের স্ট্রাইকার সুয়ারেজ। ৭ মিনিটে মাঝ মাঠ থেকে নেইমারের বাড়ানো বল ধরে ভ্যালেন্সিয়ার জালে জড়ান তিনি। চার মিনিট বাদেই ব্যবধান বাড়ান সুয়ারেজ। গোলে তার অবদানের চেয়ে বুসকেটসের ভূমিকায় বেশি। ডান প্রান্ত থেকে ভিদালের বাড়ানো বল ডি-বক্সে নিখুঁত পাস দেন বুসকেটস, যেটি জালে জড়াতে একদম বেগ পেতে হয়নি সুয়ারেজকে।২৯ মিনিটে কাতালানরা ব্যবধান ৩-০ করে। চোখ জুড়ানো গোল করেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক মেসি। ইনিয়েস্তা বল দেন নেইমারকে। ডি-বক্সে সেটি তিনি ব্যাক-হিল করেন সুয়ারেজকে। কিন্তু, সুয়ারেজ সেটি মিস করলে পেছনে দাঁড়ানো মেসি দারুণ দক্ষতায় লুফে নিয়ে জালে জড়ান।মূলত প্রথমার্ধেই বার্সার জয় নিশ্চিত হয়ে যায়। এরপরও দ্বিতীয়ার্ধে তারা আক্রমণের ধার বৃদ্ধি করে। ফ্রি-কিক বারের ওপর দিয়ে না মারেন মেসি । এর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই মেসিকে বাজে ট্যাকল করেন ভালেন্সিয়ার ডিফেন্ডার সুকরান মুস্তাফি। তিনি লাল কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় সফরকারীরা। তবে পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন নেইমার।
কিন্তু, কাতালানদের সে আক্ষেপের অবসান ঘটে অল্প সময়েই। ৫৮ মিনিটে মেসি নিজের দ্বিতীয় এবং ৭৪ মিনিটে নিজের হ্যাটট্রিক তুলে নেন। এরপর ৮৪ মিনিটে সুয়ারেজ নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। আর চার মিনিট পরেই চতুর্থ গোল করে তিনি বার্সাকে জয়ের আনন্দে মাতান।
শুরু থেকে আধিপত্য ধরে রাখা ম্যাচে মেসি করেছেন তিন গোল। আর বাকি চারটি উরুগুয়ের স্ট্রাইকার সুয়ারেজের। পেনাল্টি মিস না করলে ম্যাচে ব্রাজিলের ওয়ান্ডার কিড নেইমারও গোল পেতেন।লাল কার্ডে ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে প্রথমার্ধে সুয়ারেজ করেন জোড়া গোল। আর মেসির গোল একটি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই মেসি হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। এরপর শেষ ১০ মিনিটে সুয়ারেজ জোড়া গোল করে ভ্যালেন্সিয়ার কপালে শেষ পেরেক ঠুকে হ্যাটট্রিক তুলে নেন।গোলের শুরুটা করেন উরুগুয়ের স্ট্রাইকার সুয়ারেজ। ৭ মিনিটে মাঝ মাঠ থেকে নেইমারের বাড়ানো বল ধরে ভ্যালেন্সিয়ার জালে জড়ান তিনি। চার মিনিট বাদেই ব্যবধান বাড়ান সুয়ারেজ। গোলে তার অবদানের চেয়ে বুসকেটসের ভূমিকায় বেশি। ডান প্রান্ত থেকে ভিদালের বাড়ানো বল ডি-বক্সে নিখুঁত পাস দেন বুসকেটস, যেটি জালে জড়াতে একদম বেগ পেতে হয়নি সুয়ারেজকে।২৯ মিনিটে কাতালানরা ব্যবধান ৩-০ করে। চোখ জুড়ানো গোল করেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক মেসি। ইনিয়েস্তা বল দেন নেইমারকে। ডি-বক্সে সেটি তিনি ব্যাক-হিল করেন সুয়ারেজকে। কিন্তু, সুয়ারেজ সেটি মিস করলে পেছনে দাঁড়ানো মেসি দারুণ দক্ষতায় লুফে নিয়ে জালে জড়ান।মূলত প্রথমার্ধেই বার্সার জয় নিশ্চিত হয়ে যায়। এরপরও দ্বিতীয়ার্ধে তারা আক্রমণের ধার বৃদ্ধি করে। ফ্রি-কিক বারের ওপর দিয়ে না মারেন মেসি । এর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই মেসিকে বাজে ট্যাকল করেন ভালেন্সিয়ার ডিফেন্ডার সুকরান মুস্তাফি। তিনি লাল কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় সফরকারীরা। তবে পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন নেইমার।
কিন্তু, কাতালানদের সে আক্ষেপের অবসান ঘটে অল্প সময়েই। ৫৮ মিনিটে মেসি নিজের দ্বিতীয় এবং ৭৪ মিনিটে নিজের হ্যাটট্রিক তুলে নেন। এরপর ৮৪ মিনিটে সুয়ারেজ নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। আর চার মিনিট পরেই চতুর্থ গোল করে তিনি বার্সাকে জয়ের আনন্দে মাতান।
Share!