জয় করা বিশাল সমুদ্রসীমাকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা যদি কাজ করে যাই তবে দেশের উন্নয়ন করতে পারবোই। ইতিমধ্যে মাছের উৎপাদন বাড়িয়েছি, জয় করা বিশাল সমুদ্রসীমাকেও কাজে লাগাতে হবে। বুধবার রাজধানীর খামারবাড়ীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে দুগ্ধ উৎপাদন ও কৃত্রিম প্রজনন খাতে ঋণ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
বাঙালি মুক্তিযুদ্ধ করে জয়লাভ করা জাতি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কারো কাছে হাত পাতব কেন? আমরা নিজস্ব শ্রম ও মেধা দিয়ে এগিয়ে যাব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশের মানুষের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমরা কৃষকদের সব রকম সুযোগ-সুবিধা দিয়েছি। একটা সময় ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের বলেছিল, কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়া যাবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা সেই ১৯৭৩ সালে মিল্কভিটা প্রতিষ্ঠা করেন। গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজনন শুরু করা হয় সে সময়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কারো কাছে অর্থ না চেয়ে, আমরা নিজস্ব অর্থায়নে কৃষকদের ভর্তুকি দিতে শুরু করি। দেশে বহু বর্গাচাষি আছে, যারা বর্গা চাষ করে তারা কীভাবে উৎপাদন করবে। সে জন্য তারা কোনো ঋণ পেত না। কারণ তারা কোনো জামানত রাখতে পারত না। প্রথমবার আমরা সরকারে এসে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে বিনা জামানতে অল্প সুদে বর্গাচাষিদের জন্য কৃষিঋণ দিতে শুরু করি। আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংক তৈরি করি। যেন যুবসমাজ নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। তাদেরও বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া শুরু করি। একটা ছেলে বেকার থাকবে কেন? এই ঋণ নিয়ে সে নিজের পায়ে দাঁড়াবে। এক ইঞ্চি জমি যেন অনাবাদি না থাকে সে জন্য আমরা নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি।
বাঙালি মুক্তিযুদ্ধ করে জয়লাভ করা জাতি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কারো কাছে হাত পাতব কেন? আমরা নিজস্ব শ্রম ও মেধা দিয়ে এগিয়ে যাব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশের মানুষের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমরা কৃষকদের সব রকম সুযোগ-সুবিধা দিয়েছি। একটা সময় ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের বলেছিল, কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়া যাবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা সেই ১৯৭৩ সালে মিল্কভিটা প্রতিষ্ঠা করেন। গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজনন শুরু করা হয় সে সময়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কারো কাছে অর্থ না চেয়ে, আমরা নিজস্ব অর্থায়নে কৃষকদের ভর্তুকি দিতে শুরু করি। দেশে বহু বর্গাচাষি আছে, যারা বর্গা চাষ করে তারা কীভাবে উৎপাদন করবে। সে জন্য তারা কোনো ঋণ পেত না। কারণ তারা কোনো জামানত রাখতে পারত না। প্রথমবার আমরা সরকারে এসে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে বিনা জামানতে অল্প সুদে বর্গাচাষিদের জন্য কৃষিঋণ দিতে শুরু করি। আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংক তৈরি করি। যেন যুবসমাজ নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। তাদেরও বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া শুরু করি। একটা ছেলে বেকার থাকবে কেন? এই ঋণ নিয়ে সে নিজের পায়ে দাঁড়াবে। এক ইঞ্চি জমি যেন অনাবাদি না থাকে সে জন্য আমরা নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি।
Share!